Header Ads

ad728
  • Breaking News

    কিভাবে একটি পরিপূর্ণ SEO Friendly Blog Post লিখতে হয়?

    যে কোন ধরনের ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বৃদ্ধি করার জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) এর বিকল্প কিছু নেই। যে যত ভালমানের আর্টিকেল নিয়ে ব্লগিং করুক না কেন, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ব্যতীত কেউই ওয়েব জগতে সাফল্যের চূড়ান্ত দ্বারপ্রান্তে পৌছতে পারবে না। আমি একটি বিষয় বার বার বলে থাকি যে, কোন ব্লগ বা ওয়েবসাইটের প্রধান কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে ভালমানের আর্টিকেল। আর্টিকেলকে ঘিরেই ব্লগের সকল ধরনের উপাদানগুলি সাজানো হয়। যখন কোন ব্লগে ভাল মানের আর্টিকেলের পাশাপাশি সঠিকভাবে পোষ্টের সকল SEO সংক্রান্ত বিষয়গুলি অনুসরণ করে আর্টিকেল সাজানো হবে, কেবল মাত্র তখনই একজন ব্লগার তার ব্লগে পর্যাপ্ত পরিমানে ট্রাফিক পাওয়ার আশা করতে পারেন। অন্যথায় তার ব্লগে যত ভাল মানের কনটেন্ট থাকুক না কেন, সাময়িক সময়ের জন্য কিছু ট্রাফিক পেলেও পোষ্টটি অন্য ব্লগের সাথে কম্পিটিশন করে সার্চ ইঞ্জিনে খুব বেশী দিন টিকে থাকতে পারবে না।
    কিভাবে একটি পরিপূর্ণ SEO Friendly Blog Post লিখতে হয়?
    একজন ভাল মানের অন-লাইন আর্টিকেল পাবলিশার হতে হলে আপনার Skill, Creativity and Commitment (দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং প্রতিশ্রুতি) থাকতে হবে। এ ধরনের গুণাবলী সমৃদ্ধি ব্যক্তিকে তার ব্লগের পাঠকের কাছে একজন অভীজ্ঞ এবং জনপ্রিয় ব্লগার হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেবে। পক্ষান্তরে এ ধরনের আর্টিকেল পাবলিশারের পোষ্টগুলি যদি পরিপূর্ণ SEO Friendly হয়, তাহলে তার ব্লগের আর্টিকেল সার্চ ইঞ্জিনের কাছেও জনপ্রিয় হওয়ার পাশাপাশি পর্যাপ্ত ট্রাফিক বৃদ্ধি করার মাধ্যমে তাকে আরোও অধিক জনপ্রিয় করে তুলবে। নিচে আমরা কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেয়ার করব, যেগুলির মাধ্যম আপনিও একটি পোষ্টকে পরিপূর্ণ SEO Friendly করতে পারবেন।

    Post Tittle:

    একটি পোষ্টের টাইটেল হচ্ছে ঐ পোষ্টের সমগ্র আর্টিকেলের সারমর্ম বা সারসংক্ষেপ। পোষ্টের টাইটেলের মাধ্যমে কোন পোষ্টের মধ্যে কি আছে বা পোষ্টটি কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ হবে তা সংক্ষেপে অনুধাবন করা যায়। কারণ একজন আর্টিকেল পাবলিশার পোষ্টের ভীতর যত প্রকার বর্ণনা প্রদান করেন, তার সবটুকুই হয়ে থাকে পোষ্টের টাইটেলের সাথে সামাঞ্জস্য রেখে। যে ভাবে একজন ভিজিটর পোষ্টের টাইটেল দেখে পোষ্টেটির গুরুত্ব সম্পর্কে বুঝতে পারেন, ঠিক তেমনি সার্চ ইঞ্জিন বট পোষ্টের টাইটেল দেখে পোষ্টের সমগ্র আর্টিকেলের গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনি পোষ্টের টাইটেল যত ভাল মানের Keywords এর সমন্বয়ে সাজিয়ে গুজিয়ে তৈরী করতে পারবেন, সার্চ ইঞ্জিনে আপনার পোষ্ট তত জনপ্রিয় বা সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজে তত উপরে অবস্থান নিতে সক্ষম হবে। উল্লেখ্য যে, সার্চ ইঞ্জিন হতে একটি ব্লগে যে পরিমান ভিজিটর আসে, তার প্রায় ৮০% নির্ভর করে Post Title এর উপর।

    আমি অনেক বাংলা এবং ইংরেজী ব্লগ দেখেছি, যারা পোষ্টের সাথে কোন মিল না রেখেই গুরুত্বপূর্ণ Keywords ছাড়াই অনেক ভাল মানের টপিক নিয়ে লিখেছেন। এ ক্ষেত্রে তাদের ব্লগে ভাল মানের আর্টিকেল রয়েছে ঠিকই কিন্তু পোষ্টের টাইটেল SEO অনুসরণ না করে লিখার কারনে পোষ্টটি সার্চ ইঞ্জিনের কাছে কোন গুরুত্ব বহন করতে পারছে না। কারণ সার্চ ইঞ্জিন বট একজন মানুষের মত ভাল-খারাপ, পছন্দ-অপছন্দের জিনিসগুলি সহজে বাছাই করে নিতে পারে।

    পোষ্টের টাইটেল লিখার সময় আপনি যে বিষয় নিয়ে লিখবেন সে বিষয়ের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ Keywords এর সমন্বয়ে ৬৬ টি অক্ষরের মধ্যে একটি পরিপূর্ণ অর্থবহ টাইটেল লিখবেন। এতে করে পোষ্টের টাইটেলটি সার্চ ইঞ্জিন এবং ভিজিটর উভয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারবে। গুরুত্বপূর্ণ Keywords বাছাই করার ক্ষেত্রে আপনি Google Keyword Tools এর সাহায্য নিতে পারেন। এই টুলটির সাহায্যে আপনার কাঙ্খিত Keywords গুলির গুরুত্ব এবং কি পরিমান সার্চ হচ্ছে ইত্যাদি সহ আর অনেক কিছু জানতে পারবেন। ফলে খুব সহজে আপনার পোষ্টের টাইটেলের গুরুত্বপূর্ণ Keywords গুলি পেয়ে যাবেন। কিভাবে SEO Friendly Post লিখতে হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত আমাদের অন্য আরেকটি পোষ্টের প্রদত্ত লিংক থেকে জানতে পারবেন।

    Meta Descriptions

    টাইটেলের পরেই হচ্ছে পোষ্টের অভ্যন্তরিন Meta Descriptions এর অবস্থান। কারণ সার্চ ইঞ্জিন একটি পোষ্টের টাইটেলের পরেই পোষ্টের Meta Descriptions কে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। কোন ব্যক্তি যখন সার্চ ইঞ্জিনে একটি কীওয়ার্ড লিখে সার্চ করেন, তখন সার্চ ইঞ্জিন যদি ঐ কীওয়ার্ডটি পোষ্ট টাইটেলের মধ্যে না পায়, তাহলে সার্চ ইঞ্জিন কীয়ার্ডটি পোষ্টের Meta Descriptions এর ভীতরে খুজে। কীওয়ার্ডটি Meta Descriptions এর ভীতরে পাওয়া গেলে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টের পাতার আপনার পোষ্টটি শীর্ষে আসার অধিক সম্ভাবনা তৈরি হয়ে যায়।

    অনেকে হয়ত বলবেন গুগল ব্লগে Meta Descriptions লিখা কোন কঠিন ব্যাপার নয়। হ্যাঁ, আমিও আপনার সাথে একমত। এক সময় ওয়েবসাইটের প্রতিটি পোষ্টের মধ্যে Meta Tag লিখা অনেক ঝামেলার ব্যাপার ছিল, কিন্তু ওয়েব ডেভেলপমেন্ট উন্নত হওয়ার ফলে প্রায় সকল ধরনের ওয়েব প্লাটফর্মের ব্লগে Meta Descriptions লিখা খুব সহজ একটি ব্যাপার হয়ে গেছে। আমি বলব যে, সহজ হওয়ার কারনেই এই বিষয়টি সবার কাছে হেলার বিষয় বা কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। বর্তমান সময়ের অনেক ব্লগে দেখা যায়, Meta Descriptions কে কোন গুরুত্ব না দিয়ে কোন রকম ৮/১০ টি শব্দ লিখে কাজটি চালিয়ে দিচ্ছে। আবার কেউ কেউ পোষ্টের টাইটেল কপি করে Meta Descriptions এর জায়গায় বসিয়ে দিচ্ছে। আমি এমন ব্লগও দেখেছি যাদের ব্লগের প্রায় পোষ্টেই একই ধরনের Meta Tag দেয়া রয়েছে। এই ধরনের Meta Descriptions সার্চ ইঞ্জিনের কাছে কোন গুরুত্ব বহন করতে পারে না। অধিকন্তু আপনি যদি একাধিক পোষ্টের মধ্যে ঠিক একই ধরনের Meta Descriptions লিখেন, তাহলে Google Webmaster Tools আপনার Meta Tag কে Duplicate Meta Descriptions হিসেবে মার্ক করে নিবে। এই ধরনের Meta Tag ব্লগের লাভের পরিবর্তে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ীয়ে দেবে।

    সাধারণত পোষ্টের মূল বিষয়গুলির গুরুত্ব সম্পর্কে সাজিয়ে গুছিয়ে ১৬০ টি অক্ষরের Meta Descriptions লেখা হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে যদি আপনি Post এর ভীতরের কয়েকটি লাইন কপি করে রেখে দেন, তাহলে সেটি সার্চ ইঞ্জিনের কাছে কোন মূল্য বহন করতে পারবে না। অন্যদিকে টাইটেল ট্যাগটি কপি করে ম্যাটা ট্যাগ হিসেবে রেখে দিলেও কোন গুরুত্ব বহন করবে না। মোট কথা একটি আর্টিকেলের পুরো বিষয়টির সারমর্ম সম্পর্কে সংক্ষেপে উপস্থাপন করতে পারলেই সেটি হবে একটি ভাল মানের SEO Friendly Meta Descriptions. কিভাবে Meta Descriptions লিখতে হয় সে বিষয় নিয়েও আমরা ইতোপূর্বে একটি পোষ্ট শেয়ার করেছি।

    পোষ্টের Permalink Structure

    যে কোন পোষ্টের সুগঠিত Url দেখতে যেমন সুন্দর মনে হবে, তেমনি সার্চ ইঞ্জিনের কাছেও অনেক গুরুত্ব বহন করতে পারবে। আপনি যে বিষয় নিয়ে পোষ্ট করছেন সে বিষয়ের সাথে মিল রেখে পোষ্টের Permalink গঠন করবেন। কারন পোষ্টের Permalink টি যদি পোষ্টের গুরুত্বপূর্ণ কীওয়ার্ডের সাথে মিল রেখে করেন, তাহলে সার্চ ক্যোয়ারী থেকে সার্চ রেজাল্টের ভাল অবস্থানে আসার অধিক সম্ভাবনা তৈরি হয়ে যাবে। অনেকে এ বিষয়টিকে কোন গুরুত্ব না দিয়ে বিষয় ভিত্তিক Keywords ছাড়াই কোন রকম একটি Url লিখে থাকেন।

    উদাহরণ স্বরূপ- ধরুন আপনি SEO বিষয়ে পরিপাঠি করে একটি পরিপূর্ণ পোষ্ট লিখলেন কিন্তু পোষ্টের Url টি দিলেন www.yourblog.com/2016/08/post30.html. এ ক্ষেত্রে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্টের Url থেকে ব্লগের আর্টিকেল সম্পর্কে কিছুই বুঝতে পারবে না। অন্যদিকে Url টির গঠন যদি www.yourblog.com/2016/08/SEO হয়, তাহলে সার্চ ইঞ্জিন সহজে বুঝতে পারবে পোষ্টটি SEO সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে লিখা। কিভাবে SEO Friendly এবং আকর্ষণীয় Permalink গঠন করতে হয়, তা লিংকটি থেকে জেনে নিতে পারবেন।

    Image Optimization:

    Image হচ্ছে ব্লগ পোষ্টের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পোষ্টে Image ব্যবহার করে যে কোন বিষয় সম্পর্কে পাঠকদের সুস্পষ্ট ধারনা দেয়া যায়। এমন কিছু পোষ্ট থাকে যে গুলিতে Image ব্যবহার না করলে পাঠকদের পরিপূর্ণভাবে ধারনা দেয়া সম্ভবই হয় না। অন্যদিকে সার্চ ইঞ্জিনও ব্লগের Image গুলিকে আলাদাভাবে সার্চ রেজাল্টে নিয়ে আসে। সাধারণত আপনি দেখে থাকেন যে, Google Search এর সার্চ রেজাল্টে Image নামে একটি ট্যাব থাকে। ওখানে ক্লিক করে কাঙ্খিত বিষয়ের অনেক Image পাওয়া যায়। আপনি যদি ব্লগের Image গুলি সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলী করে লিখেন, তাহলে ঐ Image থেকে অনেক ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরী হয়। ব্লগের Image এ বিভিন্ন ধরনের Alt Tag ও Caption এর মাধ্যমে Optimize করা যায়। কিভাবে পোষ্টের Image Optimize করতে হয় এ নিয়ে আমরা একটি বিস্তারিত পোষ্ট শেয়ার করেছি।

    Heading Tags:

    সাধারণত ব্লগের বিভন্ন গুরুত্বপূর্ণ Heading Tags গুলি H1, H2, H3 এবং H4 আকারে লিখা হয়ে থাকে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে এই ধরনের Heading Tags গুলি অনেক গুরুত্ব বহন করে থাকে। আপনি যখন একটি পোষ্ট লিখবেন, তখন পোষ্টের মধ্যে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ Heading Tag টি H1 আকারে লিখবেন। কারণ সার্চ ইঞ্জিনের কাছে যে কোন ব্লগের H1 ট্যাগটা অন্যান্য Heading Tag এর চাইতে বেশী গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। তারপর বাকী Headings ট্যাগগুলি H2, H3 এবং H4 হয়ে ক্রমান্বয়ে Bold কিংবা Italic করে ব্যবহার করবেন। এ নিয়ে আমরা ইতিপূর্বে Multiple Posts Titles এবং Multiple Header Title নামে দুটি পোষ্ট শেয়ার করেছি।

    অন্যান্য বিষয়ঃ

    উপরে মোট ৫ টি টপিক নিয়ে আলোচনা করেছি যেগুলি একটি পোষ্ট লিখার সময় না করলেই নয়। এ ৫ টি বিষয় বাদ দিয়ে কোন ভাবেই একটি পোষ্টকে SEO Friendly করা যাবে না। এ ছাড়াও আরো কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলি একটি পোষ্টকে অধিক আকর্ষণীয় এবং SEO Friendly করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
    • আর্টিকেল নিয়ে চিন্তা করুনঃ আপনি যে বিষয়টি নিয়ে লিখতে বসবেন, তার পূর্বে অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে ভালভাবে চিন্তা এবং পরিকল্পনা করে নেবেন। পোষ্টের মূল বিষয় কি, কিভাবে সাজিয়ে লিখতে হবে, পোষ্ট লিখার সময় কোন বিষয়গুলি কোথায় আনতে হবে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে ভালভাবে পরিকল্পনা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলি কোন কাগজের মধ্যে টুকে রাখতে পারেন, যেগুলি আর্টিকেল লিখার সময় আপনাকে মনে করিয়ে দিতে সহযোগীতা করবে। প্রয়োজনে আপনি যে বিষয়টি নিয়ে লিখতে যাচ্ছেন সে বিষয় সম্পর্কে ইন্টারনেট হতে অন্যদের ব্লগ থেকে ভালভাবে ধারনা নিতে পারেন।
    • Break Up The Text: আর্টিকেল লিখার সময় সব ধরনের বিষয় একসাথে না লিখে টপিকের ভিন্নতাবেধে আলাদা আলাদা Paragraph আকারে সাজিয়ে লিখবেন। প্রতিটি Paragraph এর মধ্যে একটি নির্দিষ্ট পরিমানে ফাঁকা জায়গায় রাখবেন। আলাদা টপিক এবং Paragraph এর একটি Heading বড় করে লিখে দিলে আরো ভাল হয়। এ বিষয়টি পাঠক এবং সার্চ ইঞ্জিন উভয়-কে পোষ্টের আর্টিকেলের প্রতিটি টপিক সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা দিবে।
    • নিয়মিত পোষ্ট পাবলিশ করাঃ প্রতিদিন কমপক্ষে একটি করে ভালমানের পোষ্ট শেয়ার করতে পারলে আপনার ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিন বট প্রতিনিয়ত আপনার ব্লগে ভিজিট করতে থাকবে। ফলে ব্লগের Crawl Rate বৃদ্ধি হওয়ার সাথে সাথে পোষ্ট দ্রুত Index হতে থাকবে। তাছাড়া যে ব্লগ নিয়মিত পোষ্ট শেয়ার করে সে ব্লগের জনপ্রিয়তা পাঠকের কাছে দ্রুত বাড়তে থাকে।
    • শেয়ার করার অপশন প্রদানঃ বর্তমান সময়ে সোসিয়াল মিডিয়ার জনপ্রিয়তা এতই বেড়ে গেছে যে, সবাই এখন সোসিয়াল মিডিয়াকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হিসেবে গ্রহন করতে শুরু করেছে। কাজেই আপনার প্রতিটি পোষ্ট যাতে পাঠকরা সহজে শেয়ার করতে পারে, সে জন্য পোষ্টের সাথে অবশ্যই বিভিন্ন সোসিয়াল মিডিয়াতে শেয়ার করার অপশন যুক্ত করে রাখবেন।
    • Internal Links: আপনি যে বিষয় নিয়ে পোষ্ট করছেন সেই পোষ্টের ভীতরে কিছু Word এর সাথে আপনার ব্লগের অন্য আরেকটি পোষ্ট লিংক করে দেয়াকেই Internal Linking বলা হয়ে থাকে। এটি আপনার ব্লগের ব্যাক লিংক বৃদ্ধি করার পাশাপাশি নুতন পোষ্টটি দ্রুত Crawl করে Index হতে সাহায্য করবে। তবে এ ক্ষেত্রে মনে রাখবেন লিংকের পরিমান যাতে খুব বেশী না হয় এবং নতুন পোষ্টটির সাথে মিল নেই এমন কোন পোষ্টের লিংক শেয়ার করতে যাবেন না।
    সর্বশেষঃ উপরের সবগুলি বিষয় সঠিকভাবে অনুসরণ করার পাশাপাশি ভালমানের আর্টিকেলের সমন্বয়ে একটি Proper SEO করা টেমপ্লেটের মাধ্যমে ব্লগিং চালিয়ে গেলে সার্চ ইঞ্জিন হতে ট্রাফিক পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। ব্লগার টেমপ্লেট এবং এই পোষ্টের সকল উপাদান ব্যতীতও সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের আরোও অনেক বিষয় রয়েছে। আপনি একজন SEO Expert হতে চাইলে আমাদের সাথে থাকুন। আমরা সব সময় Pro SEO Tutorial শেয়ার করে থাকি।

    1 comment:


    1. Hello,

      we provide affordable and result-oriented SEO services, please give a chance to serve you.


      Thanks
      Admin: E07.net

      ReplyDelete

    1
    যে কোন ধরনের ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বৃদ্ধি করার জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) এর বিকল্প কিছু নেই। যে যত ভালমানের আর্টিকেল নিয়ে ব্লগিং করুক না কেন, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ব্যতীত কেউই ওয়েব জগতে সাফল্যের চূড়ান্ত দ্বারপ্রান্তে পৌছতে পারবে না। আমি একটি বিষয় বার বার বলে থাকি যে, কোন ব্লগ বা ওয়েবসাইটের প্রধান কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে ভালমানের আর্টিকেল। আর্টিকেলকে ঘিরেই ব্লগের সকল ধরনের উপাদানগুলি সাজানো হয়। যখন কোন ব্লগে ভাল মানের আর্টিকেলের পাশাপাশি সঠিকভাবে পোষ্টের সকল SEO সংক্রান্ত বিষয়গুলি অনুসরণ করে আর্টিকেল সাজানো হবে, কেবল মাত্র তখনই একজন ব্লগার তার ব্লগে পর্যাপ্ত পরিমানে ট্রাফিক পাওয়ার আশা করতে পারেন। অন্যথায় তার ব্লগে যত ভাল মানের কনটেন্ট থাকুক না কেন, সাময়িক সময়ের জন্য কিছু ট্রাফিক পেলেও পোষ্টটি অন্য ব্লগের সাথে কম্পিটিশন করে সার্চ ইঞ্জিনে খুব বেশী দিন টিকে থাকতে পারবে না।
    কিভাবে একটি পরিপূর্ণ SEO Friendly Blog Post লিখতে হয়?
    একজন ভাল মানের অন-লাইন আর্টিকেল পাবলিশার হতে হলে আপনার Skill, Creativity and Commitment (দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং প্রতিশ্রুতি) থাকতে হবে। এ ধরনের গুণাবলী সমৃদ্ধি ব্যক্তিকে তার ব্লগের পাঠকের কাছে একজন অভীজ্ঞ এবং জনপ্রিয় ব্লগার হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেবে। পক্ষান্তরে এ ধরনের আর্টিকেল পাবলিশারের পোষ্টগুলি যদি পরিপূর্ণ SEO Friendly হয়, তাহলে তার ব্লগের আর্টিকেল সার্চ ইঞ্জিনের কাছেও জনপ্রিয় হওয়ার পাশাপাশি পর্যাপ্ত ট্রাফিক বৃদ্ধি করার মাধ্যমে তাকে আরোও অধিক জনপ্রিয় করে তুলবে। নিচে আমরা কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেয়ার করব, যেগুলির মাধ্যম আপনিও একটি পোষ্টকে পরিপূর্ণ SEO Friendly করতে পারবেন।

    Post Tittle:

    একটি পোষ্টের টাইটেল হচ্ছে ঐ পোষ্টের সমগ্র আর্টিকেলের সারমর্ম বা সারসংক্ষেপ। পোষ্টের টাইটেলের মাধ্যমে কোন পোষ্টের মধ্যে কি আছে বা পোষ্টটি কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ হবে তা সংক্ষেপে অনুধাবন করা যায়। কারণ একজন আর্টিকেল পাবলিশার পোষ্টের ভীতর যত প্রকার বর্ণনা প্রদান করেন, তার সবটুকুই হয়ে থাকে পোষ্টের টাইটেলের সাথে সামাঞ্জস্য রেখে। যে ভাবে একজন ভিজিটর পোষ্টের টাইটেল দেখে পোষ্টেটির গুরুত্ব সম্পর্কে বুঝতে পারেন, ঠিক তেমনি সার্চ ইঞ্জিন বট পোষ্টের টাইটেল দেখে পোষ্টের সমগ্র আর্টিকেলের গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনি পোষ্টের টাইটেল যত ভাল মানের Keywords এর সমন্বয়ে সাজিয়ে গুজিয়ে তৈরী করতে পারবেন, সার্চ ইঞ্জিনে আপনার পোষ্ট তত জনপ্রিয় বা সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজে তত উপরে অবস্থান নিতে সক্ষম হবে। উল্লেখ্য যে, সার্চ ইঞ্জিন হতে একটি ব্লগে যে পরিমান ভিজিটর আসে, তার প্রায় ৮০% নির্ভর করে Post Title এর উপর।

    আমি অনেক বাংলা এবং ইংরেজী ব্লগ দেখেছি, যারা পোষ্টের সাথে কোন মিল না রেখেই গুরুত্বপূর্ণ Keywords ছাড়াই অনেক ভাল মানের টপিক নিয়ে লিখেছেন। এ ক্ষেত্রে তাদের ব্লগে ভাল মানের আর্টিকেল রয়েছে ঠিকই কিন্তু পোষ্টের টাইটেল SEO অনুসরণ না করে লিখার কারনে পোষ্টটি সার্চ ইঞ্জিনের কাছে কোন গুরুত্ব বহন করতে পারছে না। কারণ সার্চ ইঞ্জিন বট একজন মানুষের মত ভাল-খারাপ, পছন্দ-অপছন্দের জিনিসগুলি সহজে বাছাই করে নিতে পারে।

    পোষ্টের টাইটেল লিখার সময় আপনি যে বিষয় নিয়ে লিখবেন সে বিষয়ের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ Keywords এর সমন্বয়ে ৬৬ টি অক্ষরের মধ্যে একটি পরিপূর্ণ অর্থবহ টাইটেল লিখবেন। এতে করে পোষ্টের টাইটেলটি সার্চ ইঞ্জিন এবং ভিজিটর উভয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারবে। গুরুত্বপূর্ণ Keywords বাছাই করার ক্ষেত্রে আপনি Google Keyword Tools এর সাহায্য নিতে পারেন। এই টুলটির সাহায্যে আপনার কাঙ্খিত Keywords গুলির গুরুত্ব এবং কি পরিমান সার্চ হচ্ছে ইত্যাদি সহ আর অনেক কিছু জানতে পারবেন। ফলে খুব সহজে আপনার পোষ্টের টাইটেলের গুরুত্বপূর্ণ Keywords গুলি পেয়ে যাবেন। কিভাবে SEO Friendly Post লিখতে হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত আমাদের অন্য আরেকটি পোষ্টের প্রদত্ত লিংক থেকে জানতে পারবেন।

    Meta Descriptions

    টাইটেলের পরেই হচ্ছে পোষ্টের অভ্যন্তরিন Meta Descriptions এর অবস্থান। কারণ সার্চ ইঞ্জিন একটি পোষ্টের টাইটেলের পরেই পোষ্টের Meta Descriptions কে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। কোন ব্যক্তি যখন সার্চ ইঞ্জিনে একটি কীওয়ার্ড লিখে সার্চ করেন, তখন সার্চ ইঞ্জিন যদি ঐ কীওয়ার্ডটি পোষ্ট টাইটেলের মধ্যে না পায়, তাহলে সার্চ ইঞ্জিন কীয়ার্ডটি পোষ্টের Meta Descriptions এর ভীতরে খুজে। কীওয়ার্ডটি Meta Descriptions এর ভীতরে পাওয়া গেলে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টের পাতার আপনার পোষ্টটি শীর্ষে আসার অধিক সম্ভাবনা তৈরি হয়ে যায়।

    অনেকে হয়ত বলবেন গুগল ব্লগে Meta Descriptions লিখা কোন কঠিন ব্যাপার নয়। হ্যাঁ, আমিও আপনার সাথে একমত। এক সময় ওয়েবসাইটের প্রতিটি পোষ্টের মধ্যে Meta Tag লিখা অনেক ঝামেলার ব্যাপার ছিল, কিন্তু ওয়েব ডেভেলপমেন্ট উন্নত হওয়ার ফলে প্রায় সকল ধরনের ওয়েব প্লাটফর্মের ব্লগে Meta Descriptions লিখা খুব সহজ একটি ব্যাপার হয়ে গেছে। আমি বলব যে, সহজ হওয়ার কারনেই এই বিষয়টি সবার কাছে হেলার বিষয় বা কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। বর্তমান সময়ের অনেক ব্লগে দেখা যায়, Meta Descriptions কে কোন গুরুত্ব না দিয়ে কোন রকম ৮/১০ টি শব্দ লিখে কাজটি চালিয়ে দিচ্ছে। আবার কেউ কেউ পোষ্টের টাইটেল কপি করে Meta Descriptions এর জায়গায় বসিয়ে দিচ্ছে। আমি এমন ব্লগও দেখেছি যাদের ব্লগের প্রায় পোষ্টেই একই ধরনের Meta Tag দেয়া রয়েছে। এই ধরনের Meta Descriptions সার্চ ইঞ্জিনের কাছে কোন গুরুত্ব বহন করতে পারে না। অধিকন্তু আপনি যদি একাধিক পোষ্টের মধ্যে ঠিক একই ধরনের Meta Descriptions লিখেন, তাহলে Google Webmaster Tools আপনার Meta Tag কে Duplicate Meta Descriptions হিসেবে মার্ক করে নিবে। এই ধরনের Meta Tag ব্লগের লাভের পরিবর্তে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ীয়ে দেবে।

    সাধারণত পোষ্টের মূল বিষয়গুলির গুরুত্ব সম্পর্কে সাজিয়ে গুছিয়ে ১৬০ টি অক্ষরের Meta Descriptions লেখা হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে যদি আপনি Post এর ভীতরের কয়েকটি লাইন কপি করে রেখে দেন, তাহলে সেটি সার্চ ইঞ্জিনের কাছে কোন মূল্য বহন করতে পারবে না। অন্যদিকে টাইটেল ট্যাগটি কপি করে ম্যাটা ট্যাগ হিসেবে রেখে দিলেও কোন গুরুত্ব বহন করবে না। মোট কথা একটি আর্টিকেলের পুরো বিষয়টির সারমর্ম সম্পর্কে সংক্ষেপে উপস্থাপন করতে পারলেই সেটি হবে একটি ভাল মানের SEO Friendly Meta Descriptions. কিভাবে Meta Descriptions লিখতে হয় সে বিষয় নিয়েও আমরা ইতোপূর্বে একটি পোষ্ট শেয়ার করেছি।

    পোষ্টের Permalink Structure

    যে কোন পোষ্টের সুগঠিত Url দেখতে যেমন সুন্দর মনে হবে, তেমনি সার্চ ইঞ্জিনের কাছেও অনেক গুরুত্ব বহন করতে পারবে। আপনি যে বিষয় নিয়ে পোষ্ট করছেন সে বিষয়ের সাথে মিল রেখে পোষ্টের Permalink গঠন করবেন। কারন পোষ্টের Permalink টি যদি পোষ্টের গুরুত্বপূর্ণ কীওয়ার্ডের সাথে মিল রেখে করেন, তাহলে সার্চ ক্যোয়ারী থেকে সার্চ রেজাল্টের ভাল অবস্থানে আসার অধিক সম্ভাবনা তৈরি হয়ে যাবে। অনেকে এ বিষয়টিকে কোন গুরুত্ব না দিয়ে বিষয় ভিত্তিক Keywords ছাড়াই কোন রকম একটি Url লিখে থাকেন।

    উদাহরণ স্বরূপ- ধরুন আপনি SEO বিষয়ে পরিপাঠি করে একটি পরিপূর্ণ পোষ্ট লিখলেন কিন্তু পোষ্টের Url টি দিলেন www.yourblog.com/2016/08/post30.html. এ ক্ষেত্রে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্টের Url থেকে ব্লগের আর্টিকেল সম্পর্কে কিছুই বুঝতে পারবে না। অন্যদিকে Url টির গঠন যদি www.yourblog.com/2016/08/SEO হয়, তাহলে সার্চ ইঞ্জিন সহজে বুঝতে পারবে পোষ্টটি SEO সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে লিখা। কিভাবে SEO Friendly এবং আকর্ষণীয় Permalink গঠন করতে হয়, তা লিংকটি থেকে জেনে নিতে পারবেন।

    Image Optimization:

    Image হচ্ছে ব্লগ পোষ্টের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পোষ্টে Image ব্যবহার করে যে কোন বিষয় সম্পর্কে পাঠকদের সুস্পষ্ট ধারনা দেয়া যায়। এমন কিছু পোষ্ট থাকে যে গুলিতে Image ব্যবহার না করলে পাঠকদের পরিপূর্ণভাবে ধারনা দেয়া সম্ভবই হয় না। অন্যদিকে সার্চ ইঞ্জিনও ব্লগের Image গুলিকে আলাদাভাবে সার্চ রেজাল্টে নিয়ে আসে। সাধারণত আপনি দেখে থাকেন যে, Google Search এর সার্চ রেজাল্টে Image নামে একটি ট্যাব থাকে। ওখানে ক্লিক করে কাঙ্খিত বিষয়ের অনেক Image পাওয়া যায়। আপনি যদি ব্লগের Image গুলি সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলী করে লিখেন, তাহলে ঐ Image থেকে অনেক ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরী হয়। ব্লগের Image এ বিভিন্ন ধরনের Alt Tag ও Caption এর মাধ্যমে Optimize করা যায়। কিভাবে পোষ্টের Image Optimize করতে হয় এ নিয়ে আমরা একটি বিস্তারিত পোষ্ট শেয়ার করেছি।

    Heading Tags:

    সাধারণত ব্লগের বিভন্ন গুরুত্বপূর্ণ Heading Tags গুলি H1, H2, H3 এবং H4 আকারে লিখা হয়ে থাকে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে এই ধরনের Heading Tags গুলি অনেক গুরুত্ব বহন করে থাকে। আপনি যখন একটি পোষ্ট লিখবেন, তখন পোষ্টের মধ্যে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ Heading Tag টি H1 আকারে লিখবেন। কারণ সার্চ ইঞ্জিনের কাছে যে কোন ব্লগের H1 ট্যাগটা অন্যান্য Heading Tag এর চাইতে বেশী গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। তারপর বাকী Headings ট্যাগগুলি H2, H3 এবং H4 হয়ে ক্রমান্বয়ে Bold কিংবা Italic করে ব্যবহার করবেন। এ নিয়ে আমরা ইতিপূর্বে Multiple Posts Titles এবং Multiple Header Title নামে দুটি পোষ্ট শেয়ার করেছি।

    অন্যান্য বিষয়ঃ

    উপরে মোট ৫ টি টপিক নিয়ে আলোচনা করেছি যেগুলি একটি পোষ্ট লিখার সময় না করলেই নয়। এ ৫ টি বিষয় বাদ দিয়ে কোন ভাবেই একটি পোষ্টকে SEO Friendly করা যাবে না। এ ছাড়াও আরো কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলি একটি পোষ্টকে অধিক আকর্ষণীয় এবং SEO Friendly করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
    • আর্টিকেল নিয়ে চিন্তা করুনঃ আপনি যে বিষয়টি নিয়ে লিখতে বসবেন, তার পূর্বে অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে ভালভাবে চিন্তা এবং পরিকল্পনা করে নেবেন। পোষ্টের মূল বিষয় কি, কিভাবে সাজিয়ে লিখতে হবে, পোষ্ট লিখার সময় কোন বিষয়গুলি কোথায় আনতে হবে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে ভালভাবে পরিকল্পনা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলি কোন কাগজের মধ্যে টুকে রাখতে পারেন, যেগুলি আর্টিকেল লিখার সময় আপনাকে মনে করিয়ে দিতে সহযোগীতা করবে। প্রয়োজনে আপনি যে বিষয়টি নিয়ে লিখতে যাচ্ছেন সে বিষয় সম্পর্কে ইন্টারনেট হতে অন্যদের ব্লগ থেকে ভালভাবে ধারনা নিতে পারেন।
    • Break Up The Text: আর্টিকেল লিখার সময় সব ধরনের বিষয় একসাথে না লিখে টপিকের ভিন্নতাবেধে আলাদা আলাদা Paragraph আকারে সাজিয়ে লিখবেন। প্রতিটি Paragraph এর মধ্যে একটি নির্দিষ্ট পরিমানে ফাঁকা জায়গায় রাখবেন। আলাদা টপিক এবং Paragraph এর একটি Heading বড় করে লিখে দিলে আরো ভাল হয়। এ বিষয়টি পাঠক এবং সার্চ ইঞ্জিন উভয়-কে পোষ্টের আর্টিকেলের প্রতিটি টপিক সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা দিবে।
    • নিয়মিত পোষ্ট পাবলিশ করাঃ প্রতিদিন কমপক্ষে একটি করে ভালমানের পোষ্ট শেয়ার করতে পারলে আপনার ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিন বট প্রতিনিয়ত আপনার ব্লগে ভিজিট করতে থাকবে। ফলে ব্লগের Crawl Rate বৃদ্ধি হওয়ার সাথে সাথে পোষ্ট দ্রুত Index হতে থাকবে। তাছাড়া যে ব্লগ নিয়মিত পোষ্ট শেয়ার করে সে ব্লগের জনপ্রিয়তা পাঠকের কাছে দ্রুত বাড়তে থাকে।
    • শেয়ার করার অপশন প্রদানঃ বর্তমান সময়ে সোসিয়াল মিডিয়ার জনপ্রিয়তা এতই বেড়ে গেছে যে, সবাই এখন সোসিয়াল মিডিয়াকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হিসেবে গ্রহন করতে শুরু করেছে। কাজেই আপনার প্রতিটি পোষ্ট যাতে পাঠকরা সহজে শেয়ার করতে পারে, সে জন্য পোষ্টের সাথে অবশ্যই বিভিন্ন সোসিয়াল মিডিয়াতে শেয়ার করার অপশন যুক্ত করে রাখবেন।
    • Internal Links: আপনি যে বিষয় নিয়ে পোষ্ট করছেন সেই পোষ্টের ভীতরে কিছু Word এর সাথে আপনার ব্লগের অন্য আরেকটি পোষ্ট লিংক করে দেয়াকেই Internal Linking বলা হয়ে থাকে। এটি আপনার ব্লগের ব্যাক লিংক বৃদ্ধি করার পাশাপাশি নুতন পোষ্টটি দ্রুত Crawl করে Index হতে সাহায্য করবে। তবে এ ক্ষেত্রে মনে রাখবেন লিংকের পরিমান যাতে খুব বেশী না হয় এবং নতুন পোষ্টটির সাথে মিল নেই এমন কোন পোষ্টের লিংক শেয়ার করতে যাবেন না।
    সর্বশেষঃ উপরের সবগুলি বিষয় সঠিকভাবে অনুসরণ করার পাশাপাশি ভালমানের আর্টিকেলের সমন্বয়ে একটি Proper SEO করা টেমপ্লেটের মাধ্যমে ব্লগিং চালিয়ে গেলে সার্চ ইঞ্জিন হতে ট্রাফিক পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। ব্লগার টেমপ্লেট এবং এই পোষ্টের সকল উপাদান ব্যতীতও সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের আরোও অনেক বিষয় রয়েছে। আপনি একজন SEO Expert হতে চাইলে আমাদের সাথে থাকুন। আমরা সব সময় Pro SEO Tutorial শেয়ার করে থাকি।

    Post a Comment


    Hello,

    we provide affordable and result-oriented SEO services, please give a chance to serve you.


    Thanks
    Admin: E07.net

    Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728